কুমারগঞ্জ থানার কিছু পুলিশ এবং তৃণমূল আশ্রিত বালি মাফিয়ারা রমরমিয়ে চোরাই ভাবে বালির ব্যাবসা করার অভিযোগ তুললেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার
শিব শঙ্কর চ্যাটার্জী, নিউজ অনলাইন, বালুরঘাট : কুমারগঞ্জ পুলিশের এক শ্রেনী অসাধু অফিসারের যোগসাজশে আত্রেয়ী নদী থেকে অবাধে বালি পাচারে লিপ্ত তৃনমুল কংগ্রেসের এক শ্রেনীর নেতা ও তৃনমুল আশ্রিত বালি মাফিয়ারা বলে অভিযোগ তুললেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজিপি নেতা সুকান্ত মজুমদার। যদিও তৃনমুল নেতৃত্ব এই অভিযোগ অস্বিকার করেছে। তাদের পালটা অভিযোগ বিজেপি লকডাউনের সমস্যা থেকে মানুষের চোখ ঘোরাতেই তাদের বিরুদ্ধে এই সব অভিযোগ আনছে।
বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ কুমারগঞ্জ থানার এক শ্রেনী অসাধু অফিসারের সহয়তায় কুমারগঞ্জের তৃনমুলের একাংশ ও তাদের আশ্রিত বালি মাফিয়ারা অবৈধ ভাবে আত্রেয়ী নদী থেকে বালি তুলে তা পাচার করে কাটমানীর মত টাকা তুলছে। তার আরও অভিযোগ এই কাজ তারা করছে কুমারগঞ্জ কলেজের সরকারি জমি ব্যবহার করে বালি নদী থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে তা পাশের সরকারি জমিকে ব্যবহার করে বালি মজুত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সাংসদের আরও অভিযোগ পুলিশের নাকের ডগায় তৃনমুল নেতা ও তাদের আশ্রিত বালি মাফিয়ারা এই কাজ চালিয়ে এলেও কুমারগঞ্জ থানা তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থ্যাই নিচ্ছে না। তার অভিযোগ ওই বালি মাফিয়াদের সাথে যোগসাজশ থাকার দরুন পুলিশ কিছু করছেনা। তার অভিযোগ এর আগেও কুমারগঞ্জ থানার বিভিন্ন বিষয়ে নিষ্ক্রিয়তার ভূমিকা আমরা দেখে এসেছি। তাই আমরা এই ঘটনাতে যে তারা জড়িত রয়েছেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা বলে সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ।
যদিও কুমারগঞ্জ থানার পুলিশের এব্যাপারে কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
No comments